আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে স্বাধীনভাবে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে সাফল্য অর্জনের সম্পূর্ণ গাইডলাইন। নতুনদের জন্য কিছু কিলার টিপস যা ব্যবহার করে ফাইভারে পাবেন চূড়ান্ত সাফল্য।
ফাইভারে কাজ করতে হলে প্রথমত আপনাকে তাদের নিয়মগুলো সঠিক ভাবে মেনে চলতে হবে। যদি আপনি তাদের নিয়মের মধ্যে না থাকেন তাহলে ফাইভার আপনাকে সাথে সাথেই ব্লক করে দিবে। ফাইভারে সেলারদের ক্ষেত্রে তিনটি লেভেল আছে। লেভেল ১, লেভেল ২ ও লেভেল ৩। এখানে লেভেল ১ এবং ২ টপ সেলার। লেভেল ২ হলেই আপনি ফাইভার থেকে অনেক কাজ পাবেন।আপনি যখন একটি গিগ তৈরি করবেন, তখন অবশ্যই অনেক রিসার্চ করে গিগ টাইটেলটা দিবেন। কারণ টাইটেলই আপনার গিগের মূল পরিচয়। তার পরে গিগের সাথে মিল রেখে ডেসক্রিপশন ও ট্যাগ দিয়ে দিন। আপনার গিগ রেডি হয়ে গেলে গিগ পাবলিশ করার সময় ভেকেশন মোড অন করবেননা। কারণ, এটি আপনার গিগকে পেছনে নিয়ে যাবে। ফলে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভবনা অনেকটা কমে যাবে।
ফাইভার মার্কেটপ্লেসের কোন রকম পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই আপনি এই প্যাকেজ নিয়ে দক্ষতার সাথে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। তবে অবশ্যই আপনাকে গ্রাফিক ডিজাইনার হতে হবে। এই কোর্সটি আপনাকে প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে সাহায্য করবে।
এই কোর্সটি ফাইভার মার্কেটপ্লেসে গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহীদের জন্য। এজকন দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে ফাইভারে কাজ করার জন্য শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধারাবাহিক ভাবে দেখিয়ে দেয়া আছে।
যদি উপরের কোন একটি আপনার উদ্দেশ্য হয়ে থাকে তাহলে এই প্যাকেজটি আপনার জন্য।
আমি মামুনুর রশিদ। ৬ বছর যাবত একজন গ্রাফিক এবং ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে কাজ করছি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত একটি আইটি ইন্সটিটিউট থেকে কোর্স করেছিলাম গ্রাফিক ডিজাইনের উপর। তার ১ বছর পর একই প্রতিষ্ঠান থেকে ওয়েব ডিজাইনের কোর্স করে এখন পর্যন্ত কাজ করে যাচ্ছি। এই পর্যন্ত অনেক ওয়েবসাইট এবং গ্রাফিক ডিজাইনের বিভিন্ন ডিজাইন করেছি সফল ভাবে। আমি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাব বিজ্ঞানে, এম.বি.এ সম্পন্ন করেছি। পড়াশোনা জেনারেল লাইনে হলেও ডিজাইনের প্রতি ভালবাসা থেকেই এই প্রফেশনে আসা।